হযরত ইয়ালা ইবনে শাদ্দাদ (রাঃ) বলেন,আমার পিতা হযরত শাদ্দাদ (রাঃ) এই ঘটনা বর্ণনা করিয়াছেন এবং সেই
সময়ে উপস্থিত হযরত উবাদা (রাঃ) এই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করিয়াছেন।ঘটনাটি এই যে, একবার আমরা
রাসূল (সাঃ)-এর সামনে উপস্থিত ছিলাম। তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, কোন অপরিচিত ব্যক্তি কি এই মজলিসে আছে?
আমরা বলিলাম, সে রকম কেহ নাই। তিনি বলিলেন, দরজা বন্ধ করিয়া দাও। তার পর বলিলেন, হাত তোল এবং
বল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু। তারপর তিনি নিজের হাত নামাইলেন এবং বলিলেন, আলহামদু লিল্লাহ, এহ আল্লাহ তুমি
আমাকে এই কালেমা দিয়া পাঠাইয়াছ এবং এই্ কালেমা প্রচারের আদেশ দিয়াছ। তুমি এই কালেমার উপর জান্নাতের
অঙ্গীকার করিয়াছ। হে আল্লাহ তুমি তো অঙ্গীকার ভঙ্গ কর না। রাসূল (সাঃ) তারপর আমাদের বলিলেন, তোমরা
আনন্দিত হও, আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে ক্ষমা করিয়া দিয়াছেন । (মোসনাদে আহমদ)
সময়ে উপস্থিত হযরত উবাদা (রাঃ) এই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করিয়াছেন।ঘটনাটি এই যে, একবার আমরা
রাসূল (সাঃ)-এর সামনে উপস্থিত ছিলাম। তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, কোন অপরিচিত ব্যক্তি কি এই মজলিসে আছে?
আমরা বলিলাম, সে রকম কেহ নাই। তিনি বলিলেন, দরজা বন্ধ করিয়া দাও। তার পর বলিলেন, হাত তোল এবং
বল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু। তারপর তিনি নিজের হাত নামাইলেন এবং বলিলেন, আলহামদু লিল্লাহ, এহ আল্লাহ তুমি
আমাকে এই কালেমা দিয়া পাঠাইয়াছ এবং এই্ কালেমা প্রচারের আদেশ দিয়াছ। তুমি এই কালেমার উপর জান্নাতের
অঙ্গীকার করিয়াছ। হে আল্লাহ তুমি তো অঙ্গীকার ভঙ্গ কর না। রাসূল (সাঃ) তারপর আমাদের বলিলেন, তোমরা
আনন্দিত হও, আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে ক্ষমা করিয়া দিয়াছেন । (মোসনাদে আহমদ)